




প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকায় ডিমকে ব’লা হয় সুপার ফুড। এছাড়াও ডিমে রয়েছে ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টি–অক্’সিডেন্টসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর ‘পুষ্টি উপাদান। ডি’মের সব অংশই খাওয়া যায়। ডিমের সাদা অংশটুকু উচ্চ মানের ‘জৈব





আমিষ, আর কুসুমে স্নেহ পদার্থ, লৌহ ও ভিটামিন উল্লেখযোগ্য প’রিমাণে থাকে। সব বয়সের মানুষের পুষ্টি চাহিদা পূরণে ডিম অত্যন্ত কার্যকর। তবে কোন ডিমে উপকারিতা বেশি! ‘সে প্রশ্ন থেকেই’ যায়। হাঁস, মুরগি সহ বিভিন্ন পাখির ডিম রয়েছে





আমাদের খাদ্য’ তালিকায়। পুষ্টিবিদদের মতে, মুরগির ডিমের থেকে হাঁসের ডিম বেশি উপকারী। যে কারণে হাঁসের ডিম বেশি ‘উপকারী। প্রতি ১০০ গ্রাম হাঁসের ডিমে রয়েছে’১৮১ কিলো ক্যালোরি খাদ্যশক্তি। আর’ মুরগির ডিমে পাওয়া যায় ১৭৩ কিলো ক্যালোরি খাদ্যশক্তি। কার্বহাইড্রেট ও মিনারেলের ‘পরিমাণ সমান





হলেও হাঁসের ডিমে প্রোটিনের পরিমাণ থাকে ‘বেশি। দুই ডিমেই থাকে ‘ম্যাঙ্গানিজ, দস্তা, তামা, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, সেলেনিয়াম, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম ও আয়রন। ১০০ গ্রাম মুরগির ডিমে ‘থাকে ১৪৯ কিলো ক্যালোরি এনার্জি। আর ১০০ গ্রাম হাঁসের ডিম থেকে এনার্জি পাওয়া যায় ১৮৫ কিলো ক্যালোরি হাঁসের ডিমের কুসুম মুরগির ডিমের থেকে বড় হয়। এ ছাড়া





ফ্যাটের ‘পরিমাণও বেশি ‘থাকে। নিউট্রিশনে’ ভরপুর হাঁসের ডিমে ওমেগা-‘৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন এ ও ডি, আয়রন মুরগির ডিমের থেকে বেশি। হাঁসের ডিমের ফ্যাট থাকে ‘১৩.৭ গ্রাম,





‘মুরগির ডিমে থাকে ১৩.৩ ‘গ্রাম। সাইজে বড় হয় হাঁসের ডিম। মুরগির ডিমের চেয়ে হাঁসের ‘ডিম প্রায় ৫০ শতাংশ বড় হয়। ধন্যবাদ









